Rumored Buzz on ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Rumored Buzz on ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
মানিপ্ল্যান্ট গাছ প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বড় পাত্র বেছে নিন, যাতে বৃদ্ধির জন্য জায়গা থাকে। পাত্রের নীচে ড্রেনেজ ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে এবং শিকড় পচা রোধ করতে পারে। প্রথম অবস্থাতে মানি প্লান্ট লাগাতে চাইলে ৬ ইঞ্চির একটি মাটির পাত্র নিন। শুরুতে আপনি চাইলে মাটির পরিবর্তে সিরামিক বা প্লাস্টিকের পাত্র নিতে পারেন। পরবর্তীতে যখন গাছটি বড় হবে ও তখন বড় পট ব্যবহার করবেন।
শীতের ফুল- গ্লাডিওলাস ফুল গাছের সম্পূর্ন পরিচর্যা
গাছের পরিচর্যা: ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবে না। ড্রাগন গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোল আকার কোন কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে।
সেচ ব্যবস্থাপনা ড্রাগন ফল গাছ অতিরিক্ত পানি সহ্য করতে পারে না এবং এ ফল চাষে পানি খুব কম লাগে। শুষ্ক মৌসুমে অবশ্যই সেচ ও বর্ষা মৌসুমে নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দুই সারির মাঝখানে ৫০-১০০ সেন্টিমিটার আকারে নালা তৈরি করা যেতে পারে। এতে করে নালায় এক-দুই দিন পানি জমা রেখে গাছের মাটিতে রস সরবরাহ করা যেতে পারে।
Your browser isn’t supported any longer. Update it to find the finest YouTube knowledge and our most current capabilities. Learn more
সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন
প্রত্যেকবার জল দেওয়ার পরে গাছের উপরের মাটি ঝরঝরে করে নিয়ে পরবর্তী সময়ে জল দিতে হবে।
আবহাওয়া ও জমি নির্বাচন ড্রাগন ফল প্রচুর আলো পছন্দ করে। এ ফলটির জন্য শুষ্ক ট্রপিক্যাল আবহাওয়া প্রয়োজন। মধ্যম বৃষ্টিপাত এ ফলের জন্য ভালো। উপযুক্ত বৃষ্টিপাতে ফুল ঝরে পড়ে এবং ফলের পচন দেখা দেয়। প্রায় সব ধরনের মাটিতেই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে পানি জমে না এমন উঁচু জমিতে এ ফলের চাষ করা ভালো। উচ্চ জৈব পদার্থসমৃদ্ধ বেলে-দোঁআশ মাটিই এ ফল চাষের জন্য উত্তম।
ড্রাগন ক্যাকটাস জাতীয় বহুবর্ষজীবী এবং চিরহরিৎ লতানো প্রকৃতির। এই গাছের কোন পাতা নেই, শুধুই রাপান্তরিত কান্ড। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। ফল বড় আকারে হয়, কিছু ফলের বাইরের অংশ লাল রঙের হয় আবার কিছু হলুদ রঙের হয়। পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় বা গাঢ় হলুদ বর্নের হয়ে যায় , কিছু শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা রঙেও হয় এবং ফালগুলি রসালো প্রকৃতির। ফলের শাঁসের মধ্যে ছোট ছোট অসংখ্য কালো রঙের বীজ থাকে এবং সেগুলি নরম। এক একটি ফলের ওজন ১৫০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। টেবিল ফল হিসাবেই শুধু নয়, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে এই ফল থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়া জাত খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হয় যার বানিজ্যিক চাহিদা প্রচুর। ড্রাগন ফল থেকে জ্যাম, আইসক্রিম, জেলি উৎপাদন, ফলের রস,ওয়াইন ইত্যাদি তৈরীতে ব্যাবহৃত হয়। একবার রোপণের পর অন্তত কুড়ি বছর ধরে এর ফল পাওয়া যায়। রোপণের দ্বিতীয় বছর থেকেই ফলন শুরু হলেও পাঁচ বছরের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়।
চারা রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস।
২. আঁশের পরিমাণ বেশি থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে, এছাড়া আঁশ শরীরের চর্বি কমায়।
৫. ডাল ছাঁটাই করবার পরে কাটা অংশে ফাংগিসাইড /অ্যালোভেরা জেল/ দারুচিনি গুঁড়ো/ মধু ঘন করে গুলে লাগিয়ে দিতে হবে।
ছাদে বাগান সৃষ্টি more info করে তা থেকে সুফল আহরণ করার প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ ফল সবজি প্রাপ্তি সুবিধা নিশ্চিত করণে অনেকেই ছাদে বাগান তৈরি অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। বয়স্ক নর-নারী অবসর বিনোদনের প্রয়োজনে ছাদ বাগান সৃষ্টিতে অনেকে আগ্রহী হয়। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছাদ বাগান করে গাছপালার সংস্পর্শে এসে বিচিত্র আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করে। অনেক বৃক্ষ প্রেমিক পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ছাদে বাগান করে সৃষ্টির আনন্দ ও গাছপালার প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও সারা বছর ধরে পরিবারের চাহিদামতো নিরাপদ ফল-সবজি।
আরো পড়ুনঃ জলপাই, রসুন ও মরিচের ঝাল আচার